কিস্তিতে দেনমোহর পরিশোধ করার নিয়ম

 

কিস্তিতে দেনমোহর পরিশোধ করার নিয়ম যদি এই বিষয়ে কোন ধারণা না থাকে তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। একজন মুসলিম বিবাহিত নারীর বৈধ অধিকার দেনমোহর ও মুসলিম আইনে বিবাহের অন্যতম একটি শর্ত। দেনমোহর মূলত একটি সম্মানী।
কিস্তিতে দেনমোহর পরিশোধ করার নিয়ম

ইসলামে দেনমোহর পরিশোধের ব্যাপারে কোন ছাড় নেই। দেনমোহর অবশ্যই নগদে অথবা কিস্তিতে আদায় করতে হবে। দেনমোহর পরিশোধ করার গুরুত্ব সহ তালাকের পর দেনমোহর পরিশোধ করার নিয়ম ও দেনমোহর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে পুরো আর্টিকেলটি পড়ুন।

পোস্ট সূচীপত্রঃ কিস্তিতে দেনমোহর পরিশোধ করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত

কিস্তিতে দেনমোহর পরিশোধ করার নিয়ম

কিস্তিতে দেনমোহর পরিশোধ করার নিয়ম ইসলামের রীতি অনুযায়ী স্বামী স্ত্রী উভয়ের পরিবার মিলে একত্রিত হয়ে স্বামীর আর্থিক অবস্থা বুঝে একটা ভালো মানের দেনমোহর নির্ধারণ করা উচিত। যাতে করে স্বামী খুব সহজেই বিয়ের সময় তা পরিশোধ করে দিতে পারে। বিয়ের সাথে সাথেই দেনমোহর পরিশোধ করা উত্তম। দেনমোহর হচ্ছে স্ত্রীর হক তাই এই দেনমোহর প্রদান করা স্বামীর ওপর ওয়াজিব এবং মুসলিম আইনে বিবাহের অন্যতম একটি শর্ত।

তবে যদি কেউ বেশি দেনমোহর নির্ধারণ করে ফেলে এবং পরিমাণ এতোটাই বেশি হয় যে তাৎক্ষণিক আদায় করা সম্ভব নয়, তাহলে তা কিস্তিতে হলেও আদায় করে দিতে হবে ইসলামে এই সুযোগ দেওয়া আছে। দেনমোহর হচ্ছে একজন স্ত্রীর প্রাপ্য অধিকার দেনমোহর পরিশোধ না করার কনো বিকল্প নেই। কিস্তিতে হলেও দেনমোহর পরিশোধ করতে হবে এক্ষেত্রে কিস্তির পরিমাণ, সংখ্যা ও সময় বিষয়গুলো স্ত্রীর সম্মতির ওপর নির্ধারণ করতে হবে।

নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, 'কোন ব্যক্তি যদি কম বা বেশি দেনমোহরে বিয়ে করে এবং দেনমোহর পরিশোধ না করার ইচ্ছা পোষণ করে তাহলে আল্লাহর দরবারে কিয়ামতের দিন ওই ব্যক্তি ব্যভিচারী হিসেবে উপস্থিত হবে।' (মুসনাদে আহমাদ)

তালাকের পর দেনমোহর পরিশোধ করার নিয়ম

তালাকের পর দেনমোহর পরিশোধ করার নিয়ম, আপনাদের অবশ্যই জানা উচিত তালাকের সাথে দেনমোহরের কিন্তু কোন সম্পর্ক নেই। কথাটি শুনে অবাক হলেন, আচ্ছা বিষয়টা আমি বুঝিয়ে বলছি। দেনমোহরের স্ত্রীর হক স্বামীর মৃত্যুর আগে বা তালাকের পূর্বে স্ত্রী যে কোন সময় দেনমোহর দাবি করলে স্বামী দিতে বাধ্য। বিয়ের কথাবার্তা চলাকালীন, বিয়ের মজলিসে বা বিয়ের পরে যেকোনো সময় দেনমোহর আদায় করা স্বামীর জন্য আবশ্যক।

সেই অর্থে আমরা বলতেই পারি তালাকের সাথে দেনমোহরের কোন সম্পর্ক নেই। কারণ দেনমোহর তালাকের অনেক আগেই পরিশোধ হয়ে যাওয়ার কথা। এবার আসি মূল পয়েন্টে দেনমোহর যদি বিয়ের পূর্বে, বিয়ের মজলিসে বা বিয়ের পরে দাম্পত্য জীবন চলাকালীন সময়েও পরিশোধ করা না হয় তাহলে অবশ্যই তালাকের মজলিসে পরিশোধ করে দেওয়া উচিত এটি খোলা তালাকের ক্ষেত্রে। আর দ্বিতীয়ত  হচ্ছে তালাকের নোটিশের সাথে মানিগ্রাম করে স্ত্রীর ঠিকানায় পাঠিয়ে দেওয়া উচিত।

স্ত্রী যদি গ্রহণ না করেন সে ক্ষেত্রে তা আবার আপনার নিকট ফেরত প্রদান করা হবে। পরে যেকোনো সময় দিয়ে দিতে পারবেন।

দেনমোহর পরিশোধ করার গুরুত্ব সম্পর্কে জানুন

দেনমোহর পরিশোধ করার গুরুত্ব সম্পর্কে বলতে গেলে এটি ইসলামের একটি অন্যতম বিধান। দেনমোহর কেবল খাতা-কলমে লিখে রাখার জন্য় নয় বরং তা পরিশোধ করা স্বামীর জন্য ওয়াজিব। ইসলামের শরীয়তে নারীকে সম্মান ও মর্যাদা দেয়ার উদ্দেশ্যই দেনমোহর। যখন কোন পুরুষ স্ত্রীকে ঘরে নিয়ে আসবে তখন তাকে মর্যাদার সঙ্গে আনবে। বর্তমান সময়ে দেখা যায় মানুষ নফল ইবাদতকে যতটা গুরুত্ব দেয় দেনমোহর পরিশোধের বিষয়ে ততটাও মূল্য দেয় না।

ইসলাম নারীকে যেসব অধিকার প্রদান করেছে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বিবাহে দেনমোহর। আমাদের দেশে দেনমোহরের তেমন গুরুত্ব দিতে দেখা যায় না। অনেক মহিলা জানেও না যে, দেনমোহর তার পাওনা। দেনমোহরের বিপরীতে যৌতুক নামের অভিশাপ সমাজ দখল করে নিচ্ছে অনায়াসে। ইসলামী শরীয়তে স্ত্রীর দেনমোহর পরিশোধ করা স্বামীর ওপর ওয়াজিব। দেনমোহর হচ্ছে স্ত্রীর প্রাপ্য অধিকার এবং হক তাই এই হক অনাদায়ে কোন ব্যক্তি জান্নাতে যেতে পারবে না।

রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, "কোন ব্যক্তি একটি নির্দিষ্ট দেনমোহর নির্ধারণ করে কোন নারীকে বিয়ে করল অথচ ওই ব্যক্তির দেনমোহর পরিশোধেদের কোন ইচ্ছা তার নেই, তাহলে ওই ব্যক্তি আল্লাহর নামে তার স্ত্রীকে প্রতারিত করল এবং অন্যায় ভাবে স্ত্রীর সতীত্ব নিজের জন্য হালাল মনে করে ভোগ করল, কিয়ামতের দিন ওই ব্যক্তি আল্লাহর কাছে জেনা ব্যভিচার কারী হিসেবে উপস্থিত হবে।" (মুসনাদে আহমদ)

দেনমোহর পরিশোধ না করে স্ত্রীকে স্পর্শ করা যাবে কি

স্ত্রীর সাথে হালাল ভাবে সহবাস করার একমাত্র উপায় হলো বিয়ে সম্পন্ন করা। ৩টি শর্ত রয়েছে বিয়ে সম্পন্ন হওয়ার। সেগুলো হচ্ছে, ১। প্রস্তাব দেওয়া ২। দেনমোহর দেওয়া ৩। কমপক্ষে দুইজন সাক্ষী থাকা। বিয়ের আকদের পর দেনমোহর পরিশোধ করাতে কোন সমস্যা নেই। তবে সহবাসের পূর্বে দেনমোহর প্রদান করাই উত্তম। তবে যদি দেনমোহর পরিশোধ করা ছাড়াই স্ত্রী সহবাসের অনুমতি প্রদান করে তাহলে কোন সমস্যা নেই।
দেনমোহর পরিশোধ না হলে প্রথম সহবাসের পূর্বে স্ত্রী বাধা প্রদান করতে পারবে, একবার সহবাস হয়ে গেলে কিন্তু আর বাধা দিতে পারবে না। তবে স্বামী দেনমোহর আদায় না করলে তা ঋণ হিসেবে বাকি থেকে যাবে এবং কিয়ামতে তার হিসাব প্রদান করতে হবে। স্বামী যদি স্ত্রী দেনমোহর আদায় করার ইচ্ছা প্রকাশ না করেই স্ত্রী সহবাস করে, তাহলে স্বামী যেনা ব্যভিচার কারী  হিসাবে কিয়ামতের দিনে গণ্য হবে।

দেনমোহর পরিশোধ না করার শাস্তি

দেনমোহর পরিশোধ না করার শাস্তি প্রতারকের সমতুল্য। দেনমোহর নগদে পরিশোধ করা সুন্নত তবে অপারগ হলে কিছু বাকি রেখে কিস্তিতে দেনমোহর পরিশোধ করার নিয়ম অনুযায়ী ও বিয়ে করা জায়েজ। তবে এর কিছুটা পরিশোধ করে বাকিটা মৃত্যু পর্যন্ত দেরি করার যে রীতি আমাদের সমাজে প্রচলিত আছে এটার আসলে কোন ভিত্তি নেই। আমাদের অবশ্যই এ প্রচলন বাদ দিতে হবে।

স্ত্রীকে দেনমোহর পরিশোধ করার পূর্বেই যদি স্ত্রী মারা যায় তাহলে স্বামীকে স্ত্রীর ওয়ারিশদের তা পরিশোধ করতে হবে। দেনমোহর হচ্ছে এক প্রকার ঋণ।  যদি কেউ দেনমোহর আদায়ের ইচ্ছা না রাখে, তাহলে হাদিসের বর্ণনা অনুযায়ী সে ব্যক্তিও প্রতারক বা চোর হিসাবে বিবেচিত হবে। তাই আমাদের প্রত্যেক মুসলিম ভাইদের উচিত এমন মারাত্মক অপরাধ থেকে বেঁচে থাকা, আর এজন্য দেনমোহর আদায় করে দেয়া।
কিস্তিতে দেনমোহর পরিশোধ করার নিয়ম

দেনমোহর মামলার শাস্তি - স্বামীর মৃত্যু অথবা বিবাহ বিচ্ছেদ হলে ওই তারিখ হতে ৩ বছরের মধ্যে মামলা করতে হবে তা না হলে মামলা তামাদি হয়ে যাবে। স্বামী কর্তৃক অপরিশোধিত দেনমোহরের জন্য স্ত্রী তার আদালত এলাকায় মামলা করতে পারবেন। এক্ষেত্রে মাত্র ২৫ টাকা কোর্ট ফি দিতে হবে। (২২ ডি.এল.আর. পৃষ্ঠা-৬৭৭) একটি মামলায় বলা হয়েছে, দেনমোহর কখনোই মাফ হয় না স্বামী যদি মারাও যায় স্বামীর সম্পদ হতে দেনমোহর আদায় করতে হবে।

দেনমোহর সর্বনিম্ন কত টাকা হতে হবে

দেনমোহর সর্বনিম্ন কত টাকা হতে হবে? বাংলাদেশে সর্বনিম্ন দেনমোহর কত টাকা? এই বিষয় টি অনেকের মনেই প্রশ্ন থাকে। শরীয়তের বিধান মতে দেনমোহর সর্বনিম্ন  ১০ দিরহামের কম হওয়া যাবে না। এর মূল্য যখন যা সর্বনিম্ন মূল্যও তখন তাই হবে। সর্বোচ্চ যে কোন পরিমাণ নির্ধারণ করা যেতে পারে। ১০ দিরহামের কম কোন দেনমোহর হওয়া যাবে না। হানাফী মাযহাবের মতে ন্যূনতম দেনমোহর ১০ দিরহাম অর্থাৎ ৩০.৬১৮ গ্রাম রুপা। বর্তমান বাজারে যার মূল্য হবে প্রায় ৬৬২৯ টাকা।

স্ত্রী এর কম পরিমাণ দেনমোহর নিতে রাজি হলেও তা শরীয়তের দৃষ্টিতে বৈধ হবে না। তবে চাইলে এর ওপরে যেকোনো পরিমাণের দেনমোহর নির্ধারণ করা যাবে। দেনমোহর সর্বনিম্ন কত টাকা হবে এ সম্পর্কে শরীয়তে উল্লেখ থাকলেও দেনমোহর সর্বোচ্চ কত পরিমান হবে এ সম্পর্কে কোন নির্দিষ্ট উল্লেখ নেই। তবে স্বামী যেহেতু দেনমোহর পরিশোধ করতে বাধ্য তাই, তার পরিশোধের সামর্থ্য অনুযায়ী দেনমোহর নির্ধারণ করা উচিত। 

দেনমোহর হিসেবে কি কি দেওয়া যাবে

দেনমোহর হিসেবে কি কি দেওয়া যাবে, আমাদের অনেকের ধারণা শুধু টাকা দিয়েই দেনমোহর পরিশোধ করা যাবে। কিন্তু শুধু টাকা দিয়েই দেনমোহর পরিশোধ করা জরুরী নয়। আমরা চাইলেই গয়না, গাড়ি, বাড়ি, জমি ও বই-পুস্তক দিয়েও দেনমোহর আদায় করতে পারি। বর্তমানে মানুষের মাঝে বই পড়ার অনেক প্রবণতা রয়েছে, তাই স্বাভাবিকভাবেই অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, স্ত্রীকে  দেনমোহর হিসাবে বই দেওয়া যাবে কি ?

এর উত্তর হল স্বামী স্ত্রীকে দেনমোহরের নিয়তে এমন সব বস্তু দিতে পারবে যা দেওয়া স্বামীর উপর ওয়াজিব নয়। স্ত্রীকে দেনমোহর হিসাবে বই কিনে দেওয়া এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়, যদি সে নিতে চায়। আমরা অনেক সময় স্ত্রীকে প্রয়োজনের অতিরিক্ত অনেক উপহার দিয়ে থাকি চাইলে তাও আমরা দেনমোহর হিসাবে গণ্য করতে পারি।

স্ত্রী তালাক দিলে দেনমোহর পাবে কি

স্ত্রী তালাক দিলে দেনমোহর পাবে কি? নারী পুরুষের একে অপরের প্রতি আকর্ষণ স্বাভাবিক। বৈধ ভাবে একে অপরের সাথে মিলিত হওয়ার একমাত্র হালাল মাধ্যম হচ্ছে বিয়ে। যার অন্যতম আনুষঙ্গিক একটি বিষয় হচ্ছে দেনমোহর। দেনমোহর স্ত্রীর প্রাপ্য অধিকার, দেনমোহর পরিশোধ করা ইসলামের বিধান। অনেকে মনে করেন স্বামী তালাক দিলে শুধু দেনমোহর দিতে হয়, কিন্তু বিষয়টি এমন না স্বামী স্ত্রী  যেয় তালাক দিক না কেন স্ত্রী তার প্রাপ্য দেনমোহর পাবে।
কিস্তিতে দেনমোহর পরিশোধ করার নিয়ম

তালাকের সাথে দেনমোহরের কোন সম্পর্ক নেই কারণ তালাকের অনেক পূর্বেই দেনমোহর পরিশোধ হয়ে যাওয়ার কথা। দেনমোহর পরিশোধের বিকল্প কিছু নেই তাই তালাকের পর দেনমোহর পরিশোধ করার নিয়ম অনুযায়ী তা পরিশোধ করতে হবে। মনে রাখতে হবে দেনমোহর একটি ঋণ, স্ত্রী যদি  মাপ না করে কিয়ামতের দিন ঋণী হিসেবে কাডগরায় দারাতে হবে। দেনমোহর পরিষদ না করার ইচ্ছা পোষণ করে স্ত্রী সহবাস করলে যেনা বেভিচার কারি হিসাবে কেয়ামতের দিন উপস্থিত হতে হবে।

দেনমোহর কখন অর্ধেক পরিশোধ করতে হয়

দেনমোহর কখন অর্ধেক পরিশোধ করতে হয় যদি বৈধ বিবাহ হয় এবং বিয়ের সময় দেনমোহর ঠিক করা হয় এবং স্ত্রীর সাথে মিলনের আগেই তালাক দেওয়া হয় তাহলে দেনমোহর অর্ধেক দেয়া যায়। আর সাধারণ ক্ষেত্রে স্ত্রী যদি নিজ থেকে দেনমোহরের অর্ধেক অংশ ছেড়ে দেয় তাহলে অর্ধেক দেওয়া যাবে।
কুরআনে বর্ণিত রয়েছে, "যদি মোহর নির্ধারণ করার পর স্ত্রীকে স্পর্শ করার পূর্বেই তাকে তালাক দিয়ে দাও, তাহলে যে মোহর নির্ধারণ করা হয়েছে তার অর্ধেক দিতে হবে।"(আল কুরআন ২ঃ২৩৭)

লেখকের মন্তব্য

একজন পুরুষ ও নারীর মধ্যে শ্রেষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে ওঠে বিয়ের বন্ধনের মাধ্যমে। এই বিয়ে সম্পন্নের জন্য ৩টি শর্ত রয়েছে তার মাঝে অন্যতম হচ্ছে দেনমোহর। বিয়ের বন্ধনকে অটুট রাখতে স্বামীর পক্ষ থেকে স্ত্রী কে দেনমোহর দেওয়া হয় এটি স্ত্রীর হক। ইসলামে দেনমোহ সম্পর্কে কঠোর ভাবে বলা হয়েছে কোন ব্যক্তি যদি দেনমোহর ধার্য করে বিয়ের পর দেনমোহর দিতে ইচ্ছা পোষণ না করে তাহলে সে, ঋণী এবং ব্যভিচারকারী হিসেবে কেয়ামতের দিন আল্লাহর কাছে উপস্থিত হবে।

ইসলামে বিয়ের একটি অন্যতম বিষয় হচ্ছে দেনমোহর। দেনমোহর ছাড়া বিয়ে সম্পন্ন হয় না কিস্তিতে হলেও দেনমোহর পরিশোধ করতে হবে। কিস্তিতে দেনমোহর পরিশোধ করার নিয়ম ও দেনমোহর সম্পর্কে সমস্ত বিষয়গুলো নিয়ে এই পোস্টটি লেখা হয়েছে। আশা করি পোস্টটি পড়ে অনেক অজানা তথ্য জানতে পারবেন এবং অনেক উপকৃত হবেন। আরো অন্যান্য ক্যাটাগরির আপডেট আর্টিকেলগুলো পড়ার জন্য আমাদের ripontech24 হোম পেজটি ভিজিট করুন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

RIPONTECH24 এর নীতিমালা মেনে আমাদের ওয়েব সাইটে আপনার মূল্যবান কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ। আমরা আপনাদের প্রতিটি কমেন্টের রিভিউ করে থাকি ।

comment url